সাংসারিক অশান্তি থেকে মুক্তি / To get solved from from family unrest

বিবাহের পরে জীবনে যে উৎসাহ,উদ্দীপনা স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে দেখা যায় সেটা কিছুদিন পর ক্ষীণ হতে থাকে ও তাদের সম্পর্কে তিক্ত ভাব আসতে থাকে। এতে ব্যবহারিক দৃষ্টিতে তাদের সাংসারিক জীবন  ভালো মনে হলেও আন্তরিক ভাবে তাদের মধ্যে ভাব ভালোবাসা থাকে না। তারা একে অপরের থেকে দূরে সরতে থাকে। এতে পরিবারের মধ্যে ভাঙ্গন ধরে যায়। 

যদি আপনাদের মধ্যে এই রকম সমস্যা থাকে তাহলে এই নিয়মটি করুন। কোনও পাত্রে সুন্দর সোনার রত্ন স্থাপন করে সেটিকে কুমকুম,ফুল,ধুপ,দীপ দিয়ে পূজো পাঠ করুন। তারপর এর সামনে নিম্ন মন্ত্রটি তিন ঘন্টা পর্যন্ত জপতে থাকুন। এই নিয়মটি ২১ দিনের,এটিকে সকালে সম্পন্ন করাই শ্রেষ্ঠ হয়ে থাকে।

মন্ত্র নিম্নরূপ :—-

ওঁ ভ্রাং ভ্রাং ভু ভৈরবায় স্বাহা। 

ওঁ ভং ভং ভং অমুক-মোহনায় স্বাহা ।। 

এই মৃত্যুলোকে সাংসারিক সুখ সব মানুষের ঠিক ততটাই প্রিয়,যতটা পিপাসার্ত মানুষের জন্য জল।এমনি সুখের জন্য মানুষ অনেক চেষ্টা করে থাকে।কিন্তু শাস্ত্র ও পুরানে বর্ণিত কিছু সহজ নিয়ম অবলম্বন করলে খুব সহজেই জীবন অতিবাহিত করতে পারবেন।

আপনি এই সহজ নিয়মগুলি অবলম্বন করে নিজের জীবন আরও সুখময় করে তুলতে পারবেন।

  • গনেশজির তুলসী পাতা  ছাড়া বাকি সব পাতা  প্রিয় হয়ে থাকে।
  • বাবা ভৈরবের পুজোতে তুলসীর ব্যবহার করা যায় না।
  • রবিবারে তুলসী পাতা ভাঙা যায় না। এর সাথে এইদিন দূর্বা ঘাস ভাঙা যায় না।
  • হাতে ধারণ করা ফুল, তামার পাত্রে চন্দন দেবতাদের অর্পণ করা উচিত নয়।
  • প্রদীপ থেকে প্রদীপ জ্বালালে প্রাণী দরিদ্র ও রোগী হয়। দক্ষিণ দিকে প্রদীপকে রাখবেন না। দেবীকে বাঁ দিকে ও ডান দিকে প্রদীপ রাখুন।
  • শনিবার,মঙ্গলবার,বুধবার ও শুক্রবার লক্ষ্মীর পুজো করা উচিত নয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *