শত্রুতা কি করে নাশ করা যায়, এটা একটা বহু আলোচিত প্রশ্ন। এই প্রবন্ধে আমি একটি এমন শক্তিশালী মন্ত্রের সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি, যে মন্ত্রটি কিনা এই বিষয়ে, প্রভূত সাহায্য করতে পারে। মন্ত্রটি বহু প্রাচীন ও বহু ব্যবহৃত একটি মন্ত্র হওয়া সত্বেও, আমরা অনেকেই এই মন্ত্রটি সম্পর্কে জানি না, বা মন্ত্রটির ব্যবহার সম্পর্কে, সম্যক অবহিত নই। মন্ত্রটি প্রতিদিন নিয়ম করে জপ করলে, শত্রুতা সৃষ্টি হয়না, বা কেউ শত্রুতা করার চেষ্টা করলেও জপকারীর সাথে এঁটে উঠতে পারেন না।
মন্ত্রটিতে মূলত তিন জন অবতারের নাম একইসঙ্গে সংযোজিত হয়েছে। এই তিনজন হলেন, শ্রী রাম , শ্রী পরশুরাম ও শ্রী নৃসিংহদেব। মন্ত্রটি জপ করার কৌশল নিয়ে আলোচনা করার আগে, আমরা যে বিষয়টিতে আলোকপাত করব, সেটি হল, যদি কেউ প্রচুর শত্রুর খপ্পরে পরে বড্ড বিপদে কালাতিপাত করছেন, এমন হয়, তাহলে, কি এই মন্ত্র সঠিক ভাবে সেই কঠিন অবস্থা থেকে সুষ্ঠু ভাবে উদ্ধার করতে পারবে? উত্তর হল, অবশ্যই পারবে। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন কমপক্ষে, ১০৮ বার করে জপ করে যেতে হবে।
মন্ত্রটিতে মূলত তিন জন অবতারের নাম একইসঙ্গে সংযোজিত হয়েছে। এই তিনজন হলেন, শ্রী রাম , শ্রী পরশুরাম ও শ্রী নৃসিংহদেব। মন্ত্রটি জপ করার কৌশল নিয়ে আলোচনা করার আগে, আমরা যে বিষয়টিতে আলোকপাত করব, সেটি হল, যদি কেউ প্রচুর শত্রুর খপ্পরে পরে বড্ড বিপদে কালাতিপাত করছেন, এমন হয়, তাহলে, কি এই মন্ত্র সঠিক ভাবে সেই কঠিন অবস্থা থেকে সুষ্ঠু ভাবে উদ্ধার করতে পারবে? উত্তর হল, অবশ্যই পারবে। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন কমপক্ষে, ১০৮ বার করে জপ করে যেতে হবে।
এখন আমি মন্ত্রটির জপ করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব, মন্ত্রটি প্রতিদিন সকালে স্নান ধ্যান করে, শুদ্ধবস্ত্রে শুদ্ধাসনে, উত্তরমুখে বসে, ধুপবাতি জ্বেলে, মন্ত্রটি প্রতিদিন ১০৮ বার করে জপ করতে হবে। যখন শত্রুর উৎপাত একটু কমে আসবে, তখন ২৮ বার বা ৫৬ বার করে প্রতিদিনই জপ করা চলবে, তবে জপকারীর একথা মনে রাখতে হবে, যে প্রতিদিন একই সংখ্যায় জপ করা উচিত। যদিও মন্ত্রটি সম্পর্কে আমি কোনোরকম ওকালতি করছি না। শিক্ষামূলক ও তথ্যমূলক বিষয় হিসাবে আমার ব্লগের পাঠকদের কাছে পেশ করছি মাত্র। সুতরাং, কোনো রকম ফলাফলের জন্য আমি বা আমার ব্লগের দায়দায়িত্ব নেই।
মন্ত্র : ” ওঁ রাম পরশুরামশ্চ নৃসিংহ বিষ্ণুরেব চ
বিক্রমাশ্চৈব মাদিনী জপ্পান্ন্য রিজিগীষুভিঃ “