শিশুদের সমস্ত বাধা বিপত্তি দূর / Overcome all obstacles to children

একটি কর্পূর এর গোটা টুকরো নিয়ে নিন৷ এটি কিছু অংশ ভেঙে শিশুকে জিভ দিয়ে চাটিয়ে নিন ও বাকিটা হনুমান মন্দিরে দিয়ে দিন৷ মনে রাখতে হবে যে এই টোটকাটি শুধুমাত্র একবারই করতে হবে৷

একটি দুধের জার এ দুধ নিয়ে নিন৷ এই দুধটি শিশুর মাথায় ১১ বার ঢেলে কালো কুকুরকে নিজের সামনে খাইয়ে দিন৷ শিশুরা এই টোটকা প্রয়োগের পর থেকে আনন্দের সাথে দুধ খেতে লাগবে৷

এমন কোনও মহিলা যার সন্তান হয় না অথবা যিনি সন্তান জন্মধারণে অক্ষম তাকে শনিবার দিন বাড়িতে আমন্ত্রণ জানান আর ওই শিশুর মাথায় হাত দিতে বলুন৷ এটা মনে রাখতে হবে, শিশুটি কোলে যেন না থাকে৷ ওই মহিলা বাড়ি ছেড়ে চলে যাবার পর ওই স্থানটি ঝাড়ু দিয়ে দিন৷

শিশুকে দুধপান করানোর সময় শিশুটিকে আঁচল দিয়ে ঢেকে রাখুন ও দুধের পাত্রটিও ঢেকে রাখুন৷ যদি সম্ভব হয় তো শিশুকে দুধপান করানোর সময় মমতা ও স্নেহের চোখে বার-বার তার দিকে তাকান৷ এর ফলে শিশুটির মনে আত্মবিশ্বাস জন্মাবে ও আপনার স্নেহের চোখ তার মাংসপেশী আর হাড়কে শক্ত করবে৷

মা-বোনেরা প্রায়ই এটা অনুভব করেন যে শিশুরা রাত্রিবেলায় একটু বেশি কাঁদে৷ রাত্রিতে ঘুমাতে-ঘুমাতে চমকে উঠে ও তারপর তারস্বরে কাঁদতে শুরু করে৷ যদি আপনার শিশু বেশি মাত্রায় কাঁদে ও রাত্রিতে চমকে উঠে তবে রবিবারে কালো সুতো নিয়ে তাতে একটি বাঘের নখ লাগিয়ে দিন৷ এরপর আপনার শিশুর কান্না ও রাত্রে চমকে উঠা বন্ধ হয়ে যাবে৷ এই ক্রিয়াটি শুধুমাত্র ৪ বৎসর বয়স পর্যন্ত করতে হবে৷ এর পরে নয়৷

যদি আপনার শিশু বেশ বড় হওয়ার পর অন্ধকারে অথবা একাত্বিতে ভয় পায় তাহলে চিন্তার কিছু নেই৷ আপনি বাঘের কিছুটা লোম নিয়ে একটি যন্ত্রতে ভরে তার গলায় পরিয়ে দিন৷ দুর্ভাগ্যবশত যদি বাঘের লোম না পাওয়া যায় তাহলে বিড়ালের লোমও তাবিজে ভরে দেওয়া যায়৷

প্রায় সব মায়েরাই শিশুদের বিছানায় প্রস্রাব করার ব্যাপারে খুব চিন্তিত থাকেন৷ বিছানায় প্রস্রাব করলে বিছানা নোংরা ও দুর্গন্ধ হয়৷ যদি আপনার শিশুটি বিছানায় বেশি প্রস্রাব করে থাকে তাহলে গোলাপের ধূপকাঠি সম্পূর্ণ জ্বালিয়ে তার ছাই একটি ভূজ্যপত্রে নিন৷ ওই ভূজ্যপত্রেই ছাইয়ের সাথে গঙ্গাজল দিয়ে একটি প্রলেপ তৈরি করুন৷ উক্ত প্রলেপটি শিশুর নাভি আর পেটে আলতো করে লাগিয়ে দিন৷ আপনি নিজেই অনুভব করবেন যে আপনার শিশুটি আর বিছানায় প্রস্রাব করছে না৷ এই ক্রিয়াটি একদিন ছাড়া একদিন করুন৷
বাস্তবে এই টোটকাটি একটি যোগ্য ক্রিয়া এবং এটি যখন করবেন তখন অত্যন্ত গুপ্তভাবে, একান্তে ও কাউকে না জানিয়ে করবেন৷ এই সাধনাতে কিছু বিশেষ ক্রিয়া মানা দরকার৷ সর্বপ্রথম এটি কোনও শুভ সময়ে সম্পন্ন করা উচিত৷ এই ক্রিয়াটি করার সময় এটি অব্যশই মনে রাখতে হবে যে আপনি এর প্রয়োগ কোনও অবৈধ কাজের জন্য করছেন না৷ নিজের মনে সর্বদা শ্রদ্ধা, বিশ্বাস আর একাগ্রতার ভাব রাখতে হবে৷ এই টোটকাটি করার পর গোপন রাখবেন নচেৎ এর শক্তি নষ্ট হয়ে যেতে পারে৷


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *