শামুক উক্ত ক্রীড়া থেকে নিজের জন্য ঝিনুকে ঘর তৈরি করে নেয়৷ যখন কোনও ভিন্ন পদার্থ যেমন বালুকণা অথবা পোকা শামুকের শরীরে আটকিয়ে যায়, তখন শামুকটি নিজেকে মুক্ত করবার জন্য প্রাণপন চেষ্টা করতে থাকে৷ এই অবস্থায় কখনও সে সফল হয়, আবার হয় না৷ যখন শামুকটি সফল হয় না তখন সে সেই বালুকণাকে ঝিনুকে থাকা পদার্থের সাহায্যে আবৃত করবার চেষ্টা করে৷ যে পদার্থ দিয়ে ঝিনুক তৈরি হয় সেই পদার্থ উক্ত বালুকনায় মিশ্রিত করে দেয়৷ সময়ের সাথে সাথে সেটি মুক্তোর আকার ধারণ করে নেয়৷
মুক্তো ভাঙা অবস্থায় ধারণ করলে মনে চঞ্চলতা ব্যকুলতা ও কষ্ট হয়ে থাকে৷
মুক্তো চকচক না হলে সেই মুক্তো ধারণ করলে জীবনে দারিদ্রতা আসে৷
মুক্তো চ্যাপ্ঢা আকৃতির হলে সেই মুক্তো সৌভাগ্য নাশ ও মনে দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে তোলে৷
মুক্তোতে কালো দাগ হলে এরকম মুক্তো ধারণ করলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়৷
মুক্তোতে রেখা থাকলে এরকম মুক্ত ধারণ করলে যশ ও সম্মানহানি হয়৷
মুক্তোতে চার দিকে গোল রেখা থাকলে এই জাতীয় মুক্তো ধারণ শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক ও হৃদয়ের ক্ষতি করে থাকে৷
মুক্তোতে ভাসমান রেখা দেখা দিলে এরকম মুক্তো ধারণ করলে মনে উদ্বিগ্ণতা ও অর্থের ক্ষতি হয়ে থাকে৷
মুক্তো লম্বা অথবা অরক্ষিত হলে এরকম মুক্তো ধারণ করলে শক্তি ও বুদ্ধিনাশ হয়ে থাকে৷