রুদ্রবন্তী ও ভাঙকে গুঁড়ো করে গোল্লা তৈরী করুন। সরবত তৈরী করে পান করলে মস্তিকের (Mind and head) সতেজতা ও শরীর ভালো করতে সাহায্য করে ও অফুরন্ত যৌন শক্তির সহায়ক হয়।
ভাঙের গুঁড়ো অগ্রহায়ণ মাসে ঘি, চিনির সাথে সেবন করলে চোখের দৃষ্টি বৃদ্ধি হয়।
পৌষ মাসে কালো তিল ও ভাঙের সেবন চোখের দৃষ্টি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
মাঘ মাসে অশ্বগন্ধার শিকড় অথবা রসের সাথে ভাঙের গুঁড়ো মিশিয়ে সেবন করা উচিত। এর প্রয়োগে শরীরে শক্তির সঞ্চার হয়।
ফাল্গুন মাসে ভাঙের গুঁড়ো অথবা রসের সাথে আমলা পিষে সেবন করলে শরীরে সম্পূর্ণ স্নায়ু তন্ত্র (Mind and head) সতেজ থাকে। বাতের ব্যথার নিরাময় হয় ও শরীরে রক্ত সঞ্চালন সঠিক উপায়ে হয়। শরীরে সক্রিয় ভাব ও গতিশীল রাখতে এই প্রয়োগটি খুবই কার্যকরী হয়।
বারো মাস পর্যন্ত বিভিন্ন ডোজের সাথে ভাঙের সেবনকে ‘বিজয় কল্প’ বলা হয়। যদি কোনও সুস্থ ব্যক্তি বিভিন্ন ডোজের সাথে সম্পূর্ণ বছরে ভাঙের সেবন করে,তাহলে সে সমস্ত শারীরিক ত্রূটি থেকে মুক্ত হয়ে পূর্ণ শারীরিক শক্তি,সৌন্দর্য ও অফুরন্ত পুরুষত্বের (স্বাস্থ্যবান পুরুষ) অধিকারী হয়ে যায়। শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালনের ফলে রক্ত সম্পর্কিত সমস্ত ব্যাধি সেরে যায়।