প্রসবের সময় মহিলাদের কষ্ট হওয়াটা স্বাভাবিক, তবুও নীচে দেওয়া সমাধানগুলি মেনে চললে পরে প্রসব পীড়ায় কষ্ট কম হয় ও প্রসব সুখপূর্বক হয়৷
- প্রথমে একটি পরিষ্কার বাটি নিন ও তাতে গঙ্গাজল দিয়ে নিম্ন মন্ত্রের ৩১ বার জপ করুন৷ মনে রাখবেন যে আপনার মধ্যম আঙুলটি যেন সমানভাবে অন্য আঙুলের সমান ঘুরতে থাকে৷ এরপর গর্ভবতী স্ত্রী এটিকে খেয়ে নিন৷ প্রসব স্বাভাবিক ভাবে হবে৷
মন্ত্রটি নিম্ন প্রকার—
নাসেই রোগ হরেই সব পীড়া, জপত নিরন্তর হনুমত বীরা৷
বুদ্ধি হীন তনু জানিকে সুমেরীও পবন কুমার৷
বল বুদ্ধি বিদ্যা দেহু মোহি হড়হু ক্লেষ বিকার৷৷
প্রসবের সময় যাতে যন্ত্রনাহীন তার জন্য নিম্নলিখিত যন্ত্র কে ভূজ্যপত্রের উপর অশ্বগন্ধা দিয়ে লিখুন৷ এরপর এটি শুধুমাত্র রবিবার দিন গর্ভবতী মহিলার কোমরে বেঁধে দিন৷ প্রসব যন্ত্রণাহীন হবে৷ এছাড়া এই যন্ত্রটিকে কাঁসার বাসনে উপর অশ্বগন্ধা দিয়ে লিখে এর উপর জল ঢেলে দিন৷ তারপর এই জলটি একটি গ্লাসে করে গর্ভবতী স্ত্রীকে খাইয়ে দিন৷ মনে রাখতে হবে যে এই ক্রিয়াটি প্রসব যন্ত্রনা শুরু হবার পরে করতে হবে৷ এর আগে করলে প্রসব সময়ের আগেই হয়ে যাবে৷ যন্ত্রটি নিম্নরূপ—
যন্ত্র নম্বর ১
গর্ভবতীর নাম…………………………
২ ৬ ৪
৭ ৫ ৩
৬ ১ ৮
বক্রতুণ্ডায় হুং
মনে রাখতে হবে এই যন্ত্রটি ২ থেকে আগে লিখতে হবে৷ এরপর ২.৫ ঘরের চাল দিয়ে লিখতে হবে৷ দাবাতে যেভাবে ঘোড়ার চাল চলা হয় সেই ২.৫ ঘরের চাল দিতে হবে৷
যন্ত্র নম্বর ২
গর্ভবতীর নাম………………………
১৬ ৬ ৮
২২ ১০ ১৮
১২ ১৪ ৪
পুত্র প্রাপ্তির ইচ্ছা একটি স্বাভাবিক ইচ্ছা৷ পুত্র প্রাপ্তির জন্য এমনিতে হাজারটা টোটকা আছে, কিন্তু আমি এখানে শুধুমাত্র দুটি টোটকা লিখছি যেটা আমি নিজের অভিজ্ঞতায় জেনেছি৷
- গর্ভের যখন তৃতীয় মাস চলবে তখন প্রসূতিকে অল্প জায়ফল ও গুড় দিয়ে শনিবারে খাইয়ে দিলে পুত্র সন্তান প্রাপ্তি হবে৷
- একটি পরিষ্কার কাগজী লেবু নিন৷ এটিকে নিংড়ে সমস্ত রস বার করে নিন৷ এরপর স্বাদ অনুযায়ী নুন মিশিয়ে দিন৷ এরপর এই দ্রব্যটিকে নাড়ু গোপালের সামনে কিছুক্ষণের জন্য রেখে দিন৷ রাত্রে শোবার আগে স্ত্রী এটিকে সেবন করুন ও স্বামী তার নিজের ধর্ম পালন করুন৷ এই ক্রিয়াটি একবারের বেশি করবেন না নয়ত লাভের পরিবর্তে ক্ষতি হতে পারে৷