১৷ ময়ূরের ঝুটি রেশমি কাপড়ে বেঁধে পকেটে রাখলে সম্মোহন শক্তি বৃদ্ধি পায়৷
২৷ স্ত্রীরা নিজের মাথায় চোখের মাঝখানে একটি লাল টিপ পরে সেটিকে দেখার চেষ্টা করুন৷ যদি কিছুক্ষণ পর টিপটি আপনি নিজে দেখতে পান তাহলে বুঝবেন যে আপনার সম্মোহন শক্তি জাগ্রত হয়ে গেছে৷
৩৷ বৃহস্পতিবারে মূলা নক্ষত্রে কলা গাছের শিকড় সিঁদুরে মিশিয়ে বেটে প্রতিদিন তিলক করলে আকর্ষণ শক্তি বৃদ্ধি পায়৷
৪৷ গাঁদা ফুল পুজোর থালায় রেখে হলুদের অল্প ছিটা দিন ও গঙ্গাজলের সাথে বেটে মাথায় তিলক কাটলে আকর্ষণ শক্তি বৃদ্ধি পায়৷
৫৷ কখনও যদি আপনার এমন মনে হয় যে দুঃখ-কষ্ট ও সমস্যা আপনাকে জর্জরিত করছে বা অর্থের সমাগম ঠিকঠাক হচ্ছে না অথবা আপনার উপর অন্য কেউ কোনও তান্ত্রিক প্রয়োগ করেছে তাহলে এই টোটকাটি আপনি অবশ্যই করুন, আপনি এর প্রভাব শীঘ্রই বুঝতে পারবেন৷
৬৷ বাড়ি পরিষ্কার-পরিছন্ন রাখুন ও অশ্বত্থের পাতা দিয়ে ৭ দিন পর্যন্ত বাড়িতে গোমূত্র দিয়ে ছিটা দিন ও তারপরে শুদ্ধ গুগ্গুলের ধূপ জ্বালান৷
৭।অনেক সময় এমন দেখা গেছে যে, শত্রু আপনার সফলতা ও উন্নতি দেখে তান্ত্রিক ক্রিয়ার সাহায্য অভিচার কর্ম করে থাকে৷ এতে ব্যবসাতে বাধা এবং গৃহ কলহ লেগে থাকে, অতএব এর কুপ্রভাব থেকে বাঁচবার জন্য এক কিলো ২৫০ গ্রাম কালো কলাই, এক কিলো ২৫০ গ্রাম কয়লা ও ১ মিটার ২৫০ সেন্টিমিটার কালো কাপড়ে বেঁধে চারদিকে ২১ বার ঘুরিয়ে শনিবার প্রবাহিত জলে বিসর্জন করে দিন ও মনে-মনে হনুমানজিকে স্মরণ করুন৷ এভাবে পরপর ৭টি শনিবার করুন৷ তান্ত্রিক কুপ্রভাব সম্পূর্ণ ভাবে শেষ হয়ে যাবে৷
৮।যদি আপনার এরকম মনে হয় যে, আপনাকে কেউ মারতে চাইছে তাহলে পেঁপের ২১ টি বীজ নিয়ে শিব মন্দিরে যান ও শিবলিঙ্গে কাঁচা দুধ দিয়ে ধূপ-দীপ জ্বালান ও শিবলিঙ্গের সামনে বসে পেঁপের বীজগুলি নিজের সামনে রাখুন৷ নিজের নাম, গোত্র উচ্চারণ করে ভগবান শিবের কাছে নিজের রক্ষার জন্য প্রার্থনা করুন ও একটি মালা মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্রের জপ করুন ও বীজগুলিকে একসাথে করে তামার তাবিজে ভরে নিয়ে গলায় ধারণ করুন৷
৯।যদি আপনার শত্রু অযথা আপনাকে বিরক্ত করে তাহলে লেবুর চারটি টুকরো করে চৌরাস্তায় দাঁড়িয়ে নিজের ইষ্টদেবের স্মরণ করে চারটি দিকে একটি-একটি টুকরো ফেলে দিন ও বাড়িতে এসে নিজের হাত-পা ধুয়ে নিন৷ তান্ত্রিক প্রভাব থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন৷
১০।শুক্লপক্ষের বুধবারে ৪ টি গোমতী চক্র নিজের মাথার উপর থেকে ঘুরিয়ে চার দিকে ফেলে দিলে ব্যক্তির উপর থেকে তান্ত্রিক কুপ্রভাব শেষ হয়ে যাবে৷