প্রভাবশালী কিছু টোটকা / Some Influential Totka

৩৮ টি দানা কালো বিউলির ডাল আর তাতে ৪০ দানা চাল মিশিয়ে গর্তে চাপা দিন আর উপর থেকে কাগজি লেবুর রস ছড়িয়ে দিন, শত্রুর নামও নিন৷

শনিবারে অপরিশোধিত সর্ষের তেল নিয়ে তাতে নিজের প্রতিবিম্ব দেখুন৷ এরপর এই তেলে গুড়ের পুডিং বানিয়ে কোনও গরীবকে দিন৷ সমস্ত বাধা দূর হবে ও শনির প্রকোপ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে৷  

এক টাকার একটি মুদ্রা নিয়ে রাত্রে মাথার তলায় নিয়ে শোবেন৷ প্রাতঃকালে মুদ্রাটিকে শ্মশানের উদ্যেশে ফেলে আসুন৷ স্বাস্থ্য ভালো থাকবে৷

কন্যা যখন বিবাহের পর বিদায় হবে তখন এক জগ গঙ্গাজলে কিছুটা হলুদ দিয়ে একটি হলুদ মুদ্রা নিয়ে গঙ্গাজলে ফেলে দিন৷ ওই মুদ্রাটি কন্যার সামনে দিয়ে ঘুরিয়ে তার আগে ফেলে দিন৷ বৈবাহিক জীবন সুখময় হবে৷

চকচকে সবুজ সুতোর রীল, সবুজ কাগজ, পিতলের টুকরো এইসব মিলিয়ে বাড়ির প্রধান যদি কোনও কুয়াতে ফেলে দেন তাহলে নিখোঁজ হওয়া ব্যক্তি বাড়িতে ফিরে আসেন৷

কোনও শুভকার্যে যাবার আগে একটি টাটকা কাগজি লেবু গরুর গোবরে স্থাপন করুন৷ তাতে কিছুটা কামসিঁদুর ছড়িয়ে দিন৷ কার্যটি মনে মনে বলে বাড়ি থেকে বেরোন, সফলতা আসবে৷

শ্রাবণ মাসে যখন প্রথম বর্ষা হয় ও নালা দিয়ে জলের স্রোত বয়ে যায়৷ সেই স্রোতে স্নান করলে দুর্ভাগ্য দূর হয়ে সুখের বার্তা বহন করে নিয়ে আসে৷

পুস্প নক্ষত্রতে সিংহের মূল এনে কোমরে বেঁধে যেখানে যাবেন সেই স্থানের ব্যক্তি বশীভূত হয়ে যাবে৷

স্ত্রীরা যখন ঋতুমতী থাকবে তখন পাঁচটি নিচ্ছিদ্র লং নিয়ে সেটিকে ভিজিয়ে চূর্ণ বানাতে হবে৷ সেই চূর্ণ কোনও পুরুষের মাথায় দিলে সে বশীভূত হয়ে যাবে৷

মালতি ফুলকে সর্ষের তেলের সাথে মিশিয়ে রান্না করে সেই তেল কোনও স্ত্রী যদি তার গুপ্তাঙ্গে লাগিয়ে হস্তমৈথুন করে তাহলে সে তার স্বামীকে বশ করতে পারবে৷

পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্রে ডালিম নিয়ে আসুন৷ সেই ডালিমকে রোদে শুকিয়ে নিজের ডান হাতে বাঁধলে সবাই বশীভূত হয়ে যায়৷

কালো বিউলির ডালে মেহেন্দি মিশিয়ে, যেই দিকে বর-বধূর ঘর সেই দিকে ফেলে দিলে দুজনের মধ্যে সম্পর্ক ভালো হয়৷ কলহ সমাপ্ত হয়ে যায়৷ এই ক্রিয়াটি যেখানে বিবাহ হয়েছে, সেখান থেকে করতে হয়৷     

পেঁচার পিঠের হাড় নিয়ে তাতে চন্দনের সাথে মেশান৷ তাতে জাফরান,কস্তুরী ও কুমকুম মিলিয়ে তিলক করলে স্ত্রী সহজেই বশীভূত হয়ে যায়৷

মঙ্গলবার দুপুরে শ্মশানে যান৷ নিজের দুটি হাত পেছনে করে একটি কাঠের টুকরো তুলুন৷ এটিকে ক্রমাগত ১১ দিন পুজো করুন৷ তারপর উক্ত কাঠের টুকরোটিকে সাতটি টুকরো করে একটি টুকরো শত্রুর বাড়ির কাছে পুঁতে আসুন ও বাকি টুকরোগুলি জলে ভাসিয়ে দিন৷ এইরূপ করলে শত্রু সম্পূর্ণ ভাবে বশীভূত হয়ে যাবে৷

আর্দ্রা নক্ষত্রতে নদীতে নেমে এক ডুব দিয়ে কিছুটা বালি নিয়ে সেই বালি কারোর মাথায় দিলে সে বশীভূত হয়ে যাবে৷

সাদা সর্ষে, তুলসী, ধুতরা ফুল ও তিলের তেল নিয়ে একসঙ্গে মিশিয়ে খুব ভালোভাবে চূর্ণ করে যে স্ত্রী তার শরীরে লেপন করে, তার স্বামী বশীভূত হয়ে যায়৷

You may also like

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *