কোনও বুধবার যদি আপনার সামনে হিজড়া চলে আসে তাহলে আপনি নিজে তাকে কিছু অর্থ প্রদান করুন৷ হিজড়াটি আপনার কাছে কিছু না চাইলেও তবুও তাকে আপনি দিন৷
দেওয়ালির ১৮ দিন আগে লোহার একটি চ্যাপ্ঢা চাবি নিন৷ সেটিকে গঙ্গাজল দিয়ে শুদ্ধ করে রামায়ণের ১০-১১ পৃষ্ঠার মাঝখানে রেখে দিন৷ রামায়ণ গ্রন্থটি ধূপ, দীপ দিয়েপুজো অর্চনা করে রামায়ণের যে শ্লোকটি আপনার পছন্দ সেটি পাঠ করুন, তারপর রামায়ণ গ্রন্থটি বন্ধ করে দিন৷ পরের দিন আবার সেই কাজটি করতে হবে ও এতে চাবিটি কিছু পৃষ্ঠা ছেড়ে অন্য পৃষ্ঠার মাঝখানে রাখতে হবে ও ধুপ-দীপ দিয়ে সেই শ্লোকটি পাঠ করতে হবে৷ এভাবে আপনি ১৮ দিন নিয়মিত করতে থাকুন৷ এবার শেষ দিন অর্থাৎ দেওয়ালির দিন যে পৃষ্ঠাতে চাবিটি রয়েছে তার থেকে পাঁচ পৃষ্ঠা পেছন থেকে পাঠ করুন৷ যে পৃষ্ঠাতে চাবিটি ছিল,সেই পৃষ্ঠা পর্যন্ত পাঠ করুন৷ এরপর পূর্ণ শ্রদ্ধার সাথে চাবিটি বের করে কোনও লাল অথবা হলুদ বস্ত্রতে মুড়িয়ে অর্থ রাখবার স্থানে রেখে দিন৷ এতে আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে যে, প্রথম দিন যেভাবে পুজো করেছিলেন ঠিক সেভাবেই পুজো প্রত্যেক দিন করতে হবে ও কিছু পৃষ্ঠা ছেড়ে চাবিটি রাখতে হবে৷ শেষ দিনেরপুজো আপনি দেওয়ালিরপুজোর সাথেই করুন৷
• হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী ধনতেরাসের দিন কোনও নতুন বাসন কেনাকাটা করতে হয়৷ আপনি ধনতেরাসের দিন কোনও রুপোর কৌটা কিনে আনুন৷ দেওয়ালিপুজোর সময় সেই কৌটোটিকে শুদ্ধ করে তার সাথে অল্প পরিমাণে নাগকেশর ও রক্তকাঞ্চনের পাতা নিন৷ যদি রক্তকাঞ্চনের পাতা না পেয়ে থাকেন তাহলে মধু মিশিয়ে কৌটোটিকে বন্ধ করে দিন৷ কৌটোটিকে কোনও লাল অথবা হলুদ বস্ত্র দিয়ে মুড়িয়ে অর্থ রাখবার স্থানে রেখে দিন৷ সারা বছরে মা লক্ষ্মীর কৃপা আপনি পেতে থাকবেন৷