স্বামী বশীকরণ যন্ত্রম / Husband subjugation mantra

যখন স্বামী বা স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কের তিক্ততা চরমে ওঠে, তখন এই যন্ত্রমটি প্রয়োগের মাধ্যমে সে তিক্ততা নষ্ট করে দেওয়া জাদুর মতোই সরলসোজা। সম্পর্কের তিক্ততা নানাকারনেই স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি করে থাকে। এই ক্ষেত্রে ভুলবোঝাবুঝি, সন্দেহবাতিকতা, দৈহিক ও মানসিক অক্ষমতা, অত্যধিক চাহিদা, মতানৈক্য, মানিয়ে চলার অক্ষমতা ইত্যাদি বিষয় কে দায়ী করা যেতেই পারে। সেক্ষেত্রে এই  কার্যকরী স্বামী বশীকরণ যন্ত্রমটি স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে তিক্ততার বিষময় দূরত্ব ঘুচিয়ে, তাঁদের শান্তিপূর্ণ মিলনসেতু অবশ্যই রচনা করবে বলে দাবি করা যায়।

এই প্রবন্ধে, আমি একটি কার্যকরী স্বামী বশীকরণ যন্ত্রম সম্পর্কে লিখছি, যে যন্ত্রমটি স্বামী কে বশীকরণ করতে খুবই কার্যকরী একটি যন্ত্রম। এই যন্ত্রমটি স্ত্রী অবস্থা বিশেষে ব্যবহার করতে পারেন। যন্ত্রমটি তৈরি করা যেমন সরল, তেমনি ব্যবহার করাও যথেষ্ট সহজ। অনেক যন্ত্রম নয় তৈরি করা, নয় ব্যবহারের ক্ষেত্রে নানা বিধিনিষেধের আওতায় পড়ে ব্যবহার করে ওঠায় বাধা পড়ে যায়। এই যন্ত্রমটি সেক্ষেত্রে অনেক সহজ বা সরল যন্ত্রম হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।

এখন আসছি যন্ত্রমটি তৈরী করার প্রসঙ্গে, যিনি এই যন্ত্রমটি তৈরী করবেন, সেই স্ত্রী শুক্লপক্ষের প্রথম শুক্রবার বা রবিবারে সকাল ৬ -৮ টার মধ্যে যন্ত্রমটি পরিষ্কার একটি সাদা কাগজের টুকরোতে কালো কালির কলম ব্যবহার করে এঁকে ও শুকিয়ে নিয়ে, গুগ্গুল বা লোবানের ধুঁয়ো যন্ত্রমটিতে লাগিয়ে, একটি স্বচ্ছ প্লাস্টিকের খামে ভরে, খামের মুখ আটকে, বাড়ির বাগানে একটি হাত প্রমাণ গর্ত করে পুঁতে দেবেন, আর যদি বাড়িতে জায়গা না থাকে, তাহলে বাড়ির ধারেকাছে কোথাও গর্ত করে পুঁতে দেবেন। স্ত্রী অবশ্যই স্বামীর নামটি যন্ত্রমের নিচে লিখবেন। প্রবন্ধটিকে শেয়ার করবেন, ব্লগটিতে সাবস্ক্রাইব করবেন ও আপনার মূল্যবান মতামত জানাবেন। যদিও আমি এই কার্যকরী ও শক্তিশালী যন্ত্রমটি সম্পর্কে কোনোভাবেই ওকালতি করছিনা, শুধুমাত্র শিক্ষা ও তথ্যের ভিত্তিতেই তা পরিবেশন করছি, এবং কোনোরকম ফলাফলের জন্য আমাকে বা আমার ব্লগটিকে দায়ী করা চলবেনা। একথাগুলি মাথায় রেখেই ইচ্ছুক পাঠকগণ এটি তৈরী বা ব্যবহার করবেন।


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *