কার্যসিদ্ধি সম্পন্নের জন্য
বুধবার দিন এক বাটি বাসমতি চাল দান করুন৷ ঋণ মুক্তি, অর্থ প্রাপ্তি, ব্যবসা বৃদ্ধির জন্য চকচকে লাল রঙের কাপড় নিয়ে কোনও জায়গায় পাতুন৷ এতে লাল চন্দনের টুকরো, লাল গোলাপ ফুল, কুমকুম ও ৫৮টি এক টাকার কয়েন রাখুন৷ তারপর কাপড়ে সমস্ত জিনিস মুড়ে একটি পুটলি বানিয়ে নিজের ব্যবসাক্ষেত্রে অথবা আলমারি ও ক্যাশ বাক্সে রেখে দিন৷ ৬ মাস পরে পুনরায় নবরাত্রির অষ্টমীতিথিতে এই ক্রিয়াটি করুন৷
এই ক্রিয়াটি শুধুমাত্র মঙ্গলবার থাকে করতে হবে৷ ২২ টি অশ্বত্থ গাছের পাতা ধুয়ে নিন৷ পূর্ব দিকে মুখ করে প্রত্যেকটি পাতায় ‘রাম’ লিখুন ও এটিকে হনুমানজির চরণে অর্পণ করুন৷
সফলতা প্রাপ্তির জন্য
কোনও কাজে সফল হতে গেলে সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে এই ক্রিয়াটি অবশ্যই করুন৷ এক বোতল শুদ্ধ মধু নিয়ে তাতে ১১ দানা গুঞ্জা (কুঁচ) দিয়ে দিন ও তারপর শ্রী সুক্ত মন্ত্র পাঠ করুন৷ সম্ভব হলে এই মন্ত্রটি ১০৮ বার আহুতি দ্বারা হবন করুন৷ তারপর এই বোতলটি পুজোর জায়গায় যেখানে ঠাকুর দেবতা আছেন সেখানে রেখে দিন৷ সফলতা আসতে শুরু করবে৷
অলসতা দূর করার জন্য
যদি এরকম মনে হয় যে কোনও ব্যক্তি কেবল অলসতার কারণেই কোনও কার্যে সফল হতে পারছে না তাহলে কাতেরির মূল, শুদ্ধ মধুতে মিশ্রিত করে পিষে নিন৷ এই দ্রব্যটি শোঁকা মাত্র অলসতা দূর হয়ে যাবে৷
বাড়িতে কলহ হলে
বাড়িতে কলহ হলে এই ক্রিয়াটি করুন৷ বাড়িতে গমের আটা শুধুমাত্র সোমবার দিন পেষান৷ পেষানোর আগে এতে অল্প পরিমাণে ছোলা মিশিয়ে দিন৷ এই ধরনের আটার রুটি সেবন করলে বাড়িতে সমস্ত কলহ আস্তে-আস্তে শেষ হয়ে যাবে৷
কোনও ব্যক্তিকে এড়িয়ে যাবার জন্য
যদি কোনও ব্যক্তি ব্যবসা অথবা চাকরিতে বিরক্ত করছে তাহলে এই ক্রিয়াটি করুন৷ একটি সাদা অর্ধেক মিটারের কাপড় নিন৷ তাতে কাজল দিয়ে উক্ত ব্যক্তিটির নাম নিজের তর্জনী আঙুল দ্বারা লিখুন৷ উক্ত ব্যক্তিটির নামে যতগুলি অক্ষর আছে, ততবার তার উপর থুথু দিতে থাকুন৷
মেয়ের বিয়েতে বিলম্ব হলে
মেয়ের বিয়ে হতে যদি বিলম্ব হয় অথবা কোনও কারণে তার যোগ্য পাত্র না পাওয়া যায় তবে মেয়েটিকে কোনও বৃহস্পতিবার দিন সকালে স্নান করে বেসনের লাড্ডু নিজে হাতে বানাতে হবে৷ লাড্ডুর সংখ্যা ১০৯ টি হতে হবে৷ তারপর প্লাস্টিকের একটি হলুদ রঙের ঝুড়ি নিন৷ সেই ঝুড়িতে হলুদ রঙের কাপড় পেতে ওই বানানো লাড্ডুগুলি তাতে রেখে সামনে কোনও মন্দিরে নিয়ে সেখানে পুজো দিন ও নিজের শ্রদ্ধা অনুযায়ী কিছু দক্ষিণা দিয়ে দিন৷ এরপর ভক্তিভরে বিবাহ বিষয়ক প্রার্থনা করে বাড়ি চলে আসুন৷
ঋণ মুক্তির জন্য
শুক্ল পক্ষের মঙ্গলবারে আটাতে গুড় দিয়ে পোয়া বানিয়ে হনুমানজির মন্দিরে দিয়ে আসুন ও দরিদ্রদের খাওয়ান৷ সমস্ত ঋণ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন৷