অল্প অল্প করে খান
সারা দিনে তিনবার খাবার খাওয়ার সময়টিকে ছয়টি ছোট ছোট ভাগে ভাগ করুন৷ এতে আপনার রক্তে চিনির মাত্রা সঠিক থাকবে৷ চেষ্টা করবেন প্রত্যেক তিনঘন্টা অন্তর কিছু না কিছু খান৷ এতে আপনি নিজের খিদেকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন৷
ক্লান্তি ভাব থেকে তৎক্ষণাৎ মুক্তি
ক্লান্তি ভাব এখন একটি সাধারণ সমস্যা৷ এর জন্য কাজের চাপ, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া ও শরীরে পোষক তত্বের ঘাটতির সাথে সাথে ধূম্রপান ও মদ্যপান করলে শরীরে ক্লান্তি ভাব আসে৷ ক্লান্তি ভাব প্রায় সবসময় একই ধরনের হয়ে থাকে,ক্লান্তির কারণে ঘুম ভালো আসে৷
শরীরে শক্তির সঞ্চার কম হলে এই ধরনের ক্লান্তি ভাব আসে৷
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান
ক্লান্তি ভাব দূর করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান৷ নিয়মিত ভাবে ৭ থেকে ৯ ঘন্টা প্রতিদিন ঘুমানো উচিত৷ কিছু ব্যক্তিরা মনে করেন যে, শুধুমাত্র ৬ ঘন্টা ঘুমালেই ঘুম সম্পূর্ণ হয়ে যায়৷ সকালে তাড়াতাড়ি উঠবেন না, একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারিত করে তার পালন করুন৷
মানসিক চাপমুক্ত থাকুন
মানসিক চাপের কারণে শরীরে ক্লান্তি ভাব থাকে৷ মানসিক চাপের কারণে ঘুম ও খিদে হয় না৷ এই কারণে শরীরে শক্তির অবক্ষয় হতে থাকে ও আপনি ক্লান্তি অনুভব করেন৷ এইজন্য সর্বদা মানসিক চাপমুক্ত থাকুন৷
আয়রণ যুক্ত খাবার খান
শরীরে আয়রনের মাত্রা কম হলে ক্লান্তি ভাব আসে, এটিকে অ্যানিমিয়া বলা হয়৷ গর্ভাবস্থা ও রজোবন্ধ অবস্থায় মাহিলাদের অ্যানিমিয়ার সমস্যা হয়ে থাকে৷ যদি মহিলারা প্রতিদিন ১৮ মিলিগ্রাম ও পুরুষেরা ৮ মিলিগ্রামের কম আয়রন নিতে থাকেন তাহলে তাদেরকে কাজ করার জন্য ভালো পরিশ্রম করতে হবে৷ মাংস,সবুজ, শাকসব্জি আয়রনের ভালো উৎস৷