শরীরের যত্ন নিতে আম খান / Eat mango to take care of the body

ধাতু দুর্বলতা : আমের মুকুল ছায়ায় শুকিয়ে নিয়ে গুঁড়ো করুন ও এতে মিছরি মিশিয়ে নিয়ে ১ চামচ দুধের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত খেতে থাকুন৷ এতে ধাতু দুর্বলতা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷

হাতে ও পায়ের জ্বালা : হাতে ও পায়ে আমের মুকুল ঘষলে ফল পাওয়া যায়৷ আমের মুকুল ঘষলে হাত ও পায়ের জ্বালা ভাব ভালো হয়ে যায়৷

প্লীহা রোগ থেকে মুক্তি : ১৫ গ্রাম মধুতে প্রায় ৭০ মিলিলিটার আমের রস প্রতিদিন ৩ সপ্তাহ ধরে পান করলে প্লীহা রোগ ভালো হয়ে যায়৷ যেদিন এটি সেবন করবেন সেইদিন টক জাতীয় কোনও জিনিস খাবেন না৷

হজম শক্তি (খাদ্য হজম করার প্রক্রিয়া) : আঁশযুক্ত আম অত্যন্ত উপকারী হয়ে থাকে৷ আঁশযুক্ত আম ভারী হয়ে থাকে৷ আঁশযুক্ত আম হজমে সহায়ক হয়ে থাকে৷ আম চুষে খাওয়ার পর দুধ পান করলে অন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়৷ আম পেট পরিষ্কার করে থাকে৷ এতে পোষক তন্ত্র প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়৷ এটি যকৃতের দুর্বলতা ও রক্তাল্পতা নিয়ন্ত্রণ রাখে৷ ৭০ মিলিলিটার আমের রসে ২ গ্রাম শুকনো আদা মিশিয়ে সকালে পান করলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়৷

ডায়বেটিস : আমপাতার শুকনো গুঁড়ো ২৫ গ্রাম মাত্রায় সেবন করলে ডায়বেটিস রোগে ফল পাওয়া যায়৷ জাম ও আমের রস সমান মাত্রায় মিশিয়ে নিয়মিত ভাবে পান করলে ডায়বেটিস রোগ ভালো হয়ে যায়৷ আমের শুকনো ১ গ্রাম পাতা ৫০০ মিলিলিটার জলে সিদ্ধ করুন৷ তারপর সেই জল ছেঁকে নিয়ে সকাল সন্ধে পান করলে কিছুদিনের মধ্যেই ডায়বেটিস রোগ ভালো হয়ে যায়৷ আমের পাতা শুকিয়ে নিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এটিকে ৫ গ্রাম সকাল ও সন্ধেবেলা জলের সাথে মিশিয়ে ২০-২৫ দিন ক্রমাগত সেবন করলে ডায়বেটিস রোগ ভালো হয়ে যায়৷ এছাড়া আমের ৮-১০ টি পাতা চিবিয়ে খেলে ডায়বেটিস রোগ ভালো হয়ে যায়৷

১৭৷ রিকেট রোগ থেকে মুক্তি পেতে : কাঁচা আমের আমচুর ভিজিয়ে তাতে ২ চামচ মধু মিশিয়ে দিন৷ এটি  ১ চামচ দিনে ২ বার সেবন করলে রিকেট রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *