ময়ূর ভারতের রাষ্ট্রীয় বা জাতীয় পাখি হিসাবে গণ্য করা হয়৷ কিন্তু প্রাচীনকাল থেকে এই পাখিটি শিল্পের ক্ষেত্রে সৌন্দর্য ও নৃত্যের জন্য প্রসংশনীয় হয়ে উঠেছে৷ প্রাচীন কেল্লা, মিনার ও রাজমহলে বিশেষ করে কুঁয়োতে ময়ূরের চিত্র পাথরে পাথরে খোদাই করা দেখা যায়৷ শিল্পের সাথে এটি তন্ত্রতেও সমান ভাবে নিজের স্থান করে নিয়েছে৷
আকর্ষক ব্যক্তিত্বের জন্য তন্ত্র
রবি পুষ্যা যোগে ময়ূরের (মৃত ময়ূর) মুখ নিয়ে তাতে জলপাইয়ের বীজ দিয়ে মাটিতে পুঁতে ফেলুন৷ এতে গাছ হয়ে যখন ফল আসতে শুরু করবে তখন এর বীজ নিয়ে ত্রিলোহের তাবিজে ভরে ডান হাতে ধারণ করলে ব্যক্তির সৌন্দর্য ময়ূরের সমান সুন্দর হয়ে যায়
সম্মোহনকারক তন্ত্র (টোটকা)
ময়ূরের (পুরুষ) মাথায় উৎপন্ন ঝুঁটিকে কোনও শুভ মুহূর্তে ধূপ-দীপ দিয়ে পাগড়ি অথবা টুপিতে ধারণ করলে অথবা রেশমি বস্ত্রতে সুরক্ষিত ভাবে রেখে দিলে (না ভেঙে) বা পকেটে রেখে দিলে সম্মোহন খুব সহজেই করা যায়৷
রক্ষাত্মক কবচ ময়ূরের হাড় শিশুর গলায় তাবিজ বানিয়ে কালো কাপড়ে বেঁধে দিলে শিশুরা সমস্ত ধরনের কুনজর, কুপ্রভাব ও টোনা-টোটকা থেকে মুক্তি পেয়ে যাবে৷ তবে এই প্রয়োগটি রবিবারে করুন৷ রবি পুষ্যা যোগে অথবা মঙ্গলবারে এই টোটকাটি করলে বেশি প্রভাবশালী হয়৷