এই প্রবন্ধে, ব্যবসায় সফলতা ও আর্থিক স্বচ্ছলতার জন্য আমি পৃথিবীর প্রথম সারির একটি মন্ত্র সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি। যে মন্ত্রটি অতীব প্রাচীন একটি সিদ্ধমন্ত্র রূপে পরিগণিত হয়ে আসছে। বহু মন্ত্রের মাধ্যমেই আর্থিক ও ব্যবসায়িক উন্নতি ঘটানো সম্ভব বটে, কিন্তু এই মন্ত্রটি সেই সব মন্ত্রের থেকেও শক্তিশালী ও শীঘ্র ফলদায়ী। মন্ত্রটি বহু প্রাচীন বটে, তবু বর্তমানেও সমান ফলদায়ী।
যদিও এটি একটি যক্ষিনী মন্ত্র, এবং ব্যবসায়ীদের জন্য খুবই উপযুক্ত একটি অসাধারণ মন্ত্র রূপে তন্ত্রসমাজে প্রচলিত। তবে খুব সাধন পরায়ণ তান্ত্রিকগণই এই মন্ত্রটি সম্পর্কে অবগত আছেন। আমার ব্লগের পাঠকগণের জ্ঞাতার্থে এই মন্ত্রটি শিক্ষামূলক ও তথ্যমূলক হিসাবে, লিপিবদ্ধ করছি। যিনি এই মন্ত্রটি জপ করবেন, তাঁর কোনদিনও আর্থিক অভাব হবে না।
মন্ত্রটি “ধনদা মন্ত্র” নামে পরিচিত। এই মন্ত্র জপকারী আর্থিক অভাবে কষ্ট পান না। যক্ষিনী দেবী রতিপ্রিয়া স্বয়ং বলেছেন, “কেউ যদি দিনে ১০ বারও এই মন্ত্র জপ করে, সে দারিদ্র দোষ থেকে মুক্তি পায় এবং, আমি দাসীর মতো থেকে তাঁর অভাব অনটন নাশ করি।”
তবে, যিনি এই মন্ত্রটি জপ করবেন, তিনি প্রতিদিন সকালে, ও রাত্রে ১০৮ বার করে জপ করতে থাকবেন।প্রতিদিন শুদ্ধ বা অশুদ্ধ অবস্থায়, যে ভাবেই থাকুন না কেন, জপ করবেন। রত্নমালাতে বা স্ফটিকের গ্রন্থি দেওয়া মালাতে সাক্ষীর আগে পর্যন্ত জপ করবেন।
তবে প্রতিদিন একাসনে ৮০০০ সংখ্যায় ৮ দিন জপে এই মন্ত্রটির পুরশ্চরণ হয়ে মন্ত্র সিদ্ধ হয়ে থাকে। সিদ্ধ সাধকের ইহ জগতে কোনো বস্তু দুর্লভ থাকে না। তিনি কুবেরের মতো ধনাঢ্য ব্যক্তিতে পরিণত হয়ে অতুল ঐশ্বর্যের অধিপতি হন।
মন্ত্র : ” ওঁ ধং হ্রীং শ্রীং রতিপ্রিয়ে স্বাহা “