লবঙ্গ জ্বালিয়ে তার গুঁড়ো জলে মিশিয়ে নাকে দিলে নাক থেকে রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়ে যাবে।
যে শিশু রাত্রে ঘুমানোর সময় প্রস্রাব করে ফেলে ও ভয় পায়,তাহলে কোনও রুপোর পাত্রে শ্মশানের মাটি রেখে তার হাত দিয়ে কোথাও পুঁতে দিন। সে কখনও বিছানায় প্রস্রাব করবে না বা ভয়ও পাবে না।
মাছ খাবার পরে দুধ কখনও খাবেন না,অন্যথায় কুষ্ঠ রোগে পীড়িত হবেন।
চোখের দৃষ্টি বাড়াতে চাইলে সকালে স্নান করার সময় এক বালতি জলে চোখটি খুলে যত্র-তত্র দশ সেকেন্ড পর্যন্ত্য চোখটি ঘোরাতে থাকুন। তারপর তোয়ালে দিয়ে ১৪ বার চোখে আস্তে আস্তে চাপ দিন যাতে চোখ থেকে বালতির জলটি বেরিয়ে যায়। শেষে মুখের জলটি বার করে দিন।
৫ রোগী বমি ও ডায়রিয়ায় কষ্ট পেলে দুইটি আমের নরম-নরম পাতা বেঁটে আধ কাপ জলে সিদ্ধ করুন। যখন জল শুকিয়ে অর্ধেক হয়ে যাবে, তখন ছেঁকে গরম-গরম দুই বার রোগীকে খাওয়ান।
৬ দুটি কাঁচা আম জ্বলন্ত আগুনে ঝলসিয়ে নিয়ে তার গুটলি বার করে এক কাপ জলে অল্প বরফ ও চিনি মিশিয়ে দিনে দুইবার পান করলে শরীরে গরম লু লাগবে না।