বশীকরণ টোটকা/ Vashikaran Totka

আমার জানা অনেকের এরকম সমস্যা হয়েছে, যখন স্ত্রীরা বলেছেন যে তাদের স্বামীদের ব্যবহার সবচাইতে ভালো৷ সমস্ত আত্মীয়-স্বজন তার প্রশংসা করেন, সবার দুঃখ দুর্দশায় কাজে আসেন, কিন্তু তার প্রতি তিনি প্রচণ্ড সন্দেহ ও রূঢ় ব্যবহার করেন৷

প্রায় অনেক সময় অনেক স্ত্রীরা এমনও অভিযোগ করেছেন যে তাদের স্বামীরা অন্যের কুমন্ত্রণার দ্বারা কথায়-কথায় তাদের মারধর করেন ও বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ারও হুমকি দেয়৷

যদি কোনো মা ও বোন এই ধরনের সমস্যায় পীড়িত থাকেন তাহলে নিম্ন ক্রিয়াটি করুন৷ লাভ হবে৷ টোটকাটি নিম্নরূপ—

শনিবার দিন নিজের হাত ও পা মিলিয়ে ২০ টি আঙুলের নখ কেটে নিন৷ এরপর নিজের শরীরের গোপন জায়গার লোম কেটে নিন৷ এগুলিকে তাওয়ার উপর নিয়ে আস্তে-আস্তে ফুঁ দিন৷ এটা একটি কালো ছাই তৈরি হয়ে যাবে৷ যখন যতটা সম্ভব হবে নিম্ন মন্ত্রটি শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসের সাথে জপ করুন৷ এরপর এই অভিমন্ত্রিত করা বস্তুটি স্বামীকে খাইয়ে দিতে হবে৷

মন্ত্রটি নিম্নরূপ—  

  ‘ওং চিমি-চিমি স্বাহা (নাম নিতে হবে)

  ওং চিমি-চিমি স্বাহা৷’

বশীকরণের শাব্দিক অর্থ হলো কাউকে নিজের বশে আনা অর্থাৎ তার উপর এমন প্রভাব পড়বে যে কাঠের পুতুলের মতো সে আপনার ইশারায় নাচবে৷

জীবনে এই ধরনের মুহূর্ত আসবে, যখন আমরা কারুর প্রতি আকর্ষিত হই কিন্তু সে আমাদের থেকে দূরে থাকে অথবা কেউ আমাদের অনেক কাছে থাকে, কিন্তু তাদের সান্নিধ্য থেকে আমরা মুক্তি পেতে চাই, কিন্তু বিকর্ষণ হতে পারে না৷ আমরা শীঘ্রই ব্যস্ত হয়ে যাই৷ এই সম্বন্ধ ও বিচ্ছেদকে মনে রেখে তার নিবারণের জন্য তন্ত্রতে কিছু ব্যবস্থা করা হয়েছে৷ এগুলি আপনার সুখ শান্তির জন্য করা হয়েছে, এর বিধান হলো যেই আকর্ষণ ক্রিয়া করবে তার মুখ পূর্ব দিকে থাকবে৷ বিকর্ষণ ক্রিয়ার সময় মুখটি দক্ষিণ দিকে করে বসতে হবে৷ আকর্ষণ-বিকর্ষণের সিদ্ধান্ত সম্মোহন ও উচ্চাটন বিজ্ঞানের উপর আধারিত৷ বৈজ্ঞানিকরা স্বীকার করেছেন ভারতীয় তন্ত্রের কিছু বিদ্যা তার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির সাথে মিল রয়েছে৷ এই ক্রিয়াটি অনন্ত কাল থেকে আমাদের এখানে হয়ে আসছে ও এটি আজও বিদ্যমান আছে৷

এবার আপনি পড়ুন তন্ত্রের সবচেয়ে মোহময় ও জটিল সাধনা (ক্রিয়ার উপর আধারিত) কিছু আমার দ্বারা অনুভব টোটকা যেটা অবশ্যই আপনার জীবনকে সুখময় করে তুলবে৷


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *