নজর লাগা ব্যাক্তির উপর চারদিকে ফিটকিরির টুকরো ঘুরিয়ে চুলাতে ফেলে দিন। তিন দিন ক্রমাগত তিন বার এরূপ করলে উক্ত ব্যাক্তিটি সুস্থ হয়ে যায়।
খাবার সময় কোনো ব্যাক্তির খারাপ নজর লেগে গেলে তেঁতুলের তিনটি ডালকে আগুনে জ্বালিয়ে নিয়ে নজর লাগা ব্যাক্তির মাথায় সাতবার ঘুরিয়ে এটিকে জলে ডুবিয়ে সেই জল উক্ত ব্যাক্তিকে খাওয়ালে নজর দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
গৃহ নির্মাণের সময় উক্ত গৃহের উপর একটি লাউ লাঠির দ্বারা ও একটি হাঁড়ির বাইরের অংশটি কাজল দিয়ে লেপটে তাতে চুন ও সিঁদুরের টিকা লাগিয়ে টাঙিয়ে দিলে গৃহ নির্মানে নজর দোষ কেটে যায়।
কন্টকিত ফুলের রসকে তামার পাত্রে ভালোভাবে মিশ্রিত করে তার তিলক লাগালে শত্রূরা আত্মসমর্পন করবে।
শনিবারে পুষ্যা নক্ষত্রতে ভুজ্যপত্রের উপর লাল চন্দন দিয়ে শত্রূ ও তার মাএর নাম লিখে শুদ্ধ মধুতে ডুবিয়ে রাখতে হবে, এটি যতক্ষন ওই মধুতে ডুবানো থাকবে ততক্ষন শত্রূ নীরব থাকবে।
কনার ফুল ও শুদ্ধ গোঘিত মিশ্রিত করে কোনো স্ত্রীর নাম নিয়ে ১০৮ বার হবন করলে উক্ত স্ত্রী ১০ দিনের ভিতর সাধকের বশীভূত হয়ে ইচ্ছাপূরণ করে।
নুন ,রাই, রসুন ও পিঁয়াজের শুকনো খোসা ও শুকনো লঙ্কা আগুনে দিয়ে সেই জ্বলন্ত আগুনটাকে রোগীর উপর ১১ বার চক্রাকারে ঘুরিয়ে দিলে নজর দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়