ভূত -প্রেতের নজর থেকে বাঁচার জন্য শিশুদের গলায় কালো সুতোর রুদ্রাক্ষ, রুপোর চাঁদ, তামার সূর্য ও বাঘের নখ ইত্যাদি পরানো হয়।
গ্রামাঞ্চলে শনিবার অথবা রবিবার নজর লাগা ব্যাক্তির উপর থেকে তিনবার দুধ দিয়ে স্নান করার পর ওই দুধটি একটি মাটির পাত্রে রেখে কুকুরকে দিয়ে দেওয়া হয়।
ছোট শিশুদের নজর দোষ কাটাবার জন্য হাতে অল্প পরিমানে রক্ষা নিয়ে বৃহস্পতিবার দিন ওঁ চৈতন্য গোরক্ষনাথ নমঃ এই মন্ত্রটি ১০৮ বার জপ করা হয়। তারপর এটিকে একটি কাগজে মুড়ে কালো সিল্কের সুতোয় বেঁধে শিশুদের গলায় পরিয়ে দিলে নজর দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
হস্তির মলকে রুপোর যন্ত্রতে রেখে ছোট বাচ্চার গলায় পরিয়ে দিলে ওই বাচ্চাটির নজর দোষ কেটে যায়।
শনিবার দিন হনুমান মন্দিরে গিয়ে তার কাঁধ থেকে সিঁদুর নিয়ে নজর লাগা ব্যাক্তির মাথায় লাগালে খারাপ নজরের প্রভাব থেকে বাঁচা যায়।