১ গৃহ কলহে পীড়িত ব্যক্তি প্রত্যেক বৃহস্পতিবারে লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির দর্শনের জন্য অবশ্যই যাওয়া উচিত। সম্ভব হলে স্বামী স্ত্রী একসাথে যান। মন্দিরে বেসনের লাড্ডূর প্রসাদ অবশ্যই অর্পণ করতে হবে।
২ গৃহ কলহে পীড়িত ব্যক্তিকে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠতে হবে ও সূর্যোদয়ের আগেই বাড়ি-ঘর পরিষ্কার করে নিতে হবে। সূর্যোদয় হলে স্নানক্রিয়া সেরে ভগবান সূর্যকে অর্ঘ্য প্রদান করতে হবে। এভাবে কাজটি করলে গৃহক্লেশ কম হয়ে গিয়ে আস্তে আস্তে একেবারেই শেষ হয়ে যাবে।
৩ গৃহক্লেশ যুক্ত ঘরে সন্ধ্যেবেলায় শঙ্খ বাজিয়ে ইস্ট আরাধনা করলে বাড়িতে শান্তি বজায় থাকবে। শঙ্খের ধ্বনিতে সমৃদ্ধির আগমন ও দারিদ্র নাশ হয়ে থাকে।
৪ শনিবার দিন অশ্বথ গাছের সন্নিকটে সন্ধ্যেবেলা তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালান।
৫ একটি নারিকেল সাড়েসাতি দ্বারা পীড়িত ব্যক্তিকে নিজের উপর থেকে ৭ বার ঘুরিয়ে জঙ্গলে পিঁপড়ের বাসার কাছে ছেড়ে আসতে হবে।
৬ যে বাড়িতে গায়েত্রী মন্ত্র জপ হতে থাকে,সেই বাড়িতে লড়াই-ঝগড়া থাকে না।
৭ গৃহক্লেশ থেকে পীড়িত ব্যক্তিকে মঙ্গলবার দিন হনূমান চালিসার পাঠ করা উচিত। মঙ্গলবার দিন লালমুখো বানরকে কলা খাওয়ানো উচিত।
৮ কালো ঘোড়ার নালের আংটি ডান হাতের মধ্যমা আঙুলে কৃষ্ণ পক্ষের শনিবারে ধারণ করা উচিত।
৯ রাত্রে শোবার সময় মাথার কাছে দুধ রেখে পরের দিন সকালে উক্ত দুধটি বাড়িতে ছিটিয়ে দিন। এতে বাড়িতে সুখ ও শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়ে যাবে। বাড়ির ঝগড়াও আর থাকবে না।