এটি প্রাচীন এই টোটকাটি গ্রাম বাংলায় বহুল প্রচলিত একটি টোটকা, প্রাচীন বাঙালি সাধুসন্তেরাও এই টোটকাটির পরম ভক্ত ছিলেন। ভারতীয়দের মধ্যে এই টোটকাটির চল এখনো রয়েছে। বিনা ওষুধে অম্বল, গ্যাস ও বদহজমের এমন একটি নিখরচার টোটকা বোধকরি আর নেই।
মনে রাখতে হবে, গুরুমুখী বিদ্যা হওয়ার দরুন এই শাস্ত্র অতীব জটিল ও কোনো কোনো ক্ষেত্রে অতীব দুর্লভ।
এই ব্লগে আমি প্রায় প্রতিদিন কোনো না কোনো বিষয়ে নিবন্ধ্ লিখছি তা সে জ্যোতিষ বা তন্ত্র বা আরো অনেক ভবিষ্যৎ দর্শন সম্বন্ধীয়। আমার তথ্যের উপর ভিত্তি করে যারা কোনো মন্ত্র জপ্ বা যন্ত্রম তৈরী করবেন , তাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে , যে কোনো মন্ত্র বা তন্ত্রের ফলাফলের জন্য আমি বা আমার এই সাধু প্রয়াসটি অর্থাৎ আমার এই ব্লগটির কোনো ভাবেই দায়দায়িত্ত্ব থাকবেনা।
কারণ যিনি এই মন্ত্র বা তন্ত্রগুলির অভ্যাস করবেন তার দ্বারা কৃত কর্মের ত্রুটিবিচ্যুতির ফলে কোনো অসুবিধা বা অসাফল্য হতেই পারে। তার দায়ভার আমার বা আমার এই ব্লগটির থাকবে না।
মূলত এটি একটি তথ্য ও শিক্ষা মূলক এবং সর্বোপরি সেবা মূলক ব্লগ হিসাবেই সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। এখন আমি এই আমি অম্বল, গ্যাস ও বদহজমের জন্য একটি শক্তিশালী টোটকা সম্পর্কে ও তার প্রয়োগ কৌশল সম্পর্কে আলোচনা করছি।
প্রয়োগ : প্রতিদিন দুবেলা পেটভরে ভাত বা রুটি খাবার পর খাবার জল দিয়ে এঁটোহাত ও এঁটো বাসনের যে দিকটায় খাওয়া হয়েছে সেই দিকটি ধুয়ে ওই ধোয়া এঁটো জল একনিঃশ্বাসে চুমুক দিয়ে খেয়ে ফেলতে হবে। এভাবে প্রতিদিন দুবেলা খাবার ফলে অম্বল, গ্যাস ও বদহজমের কঠিন সমস্যা চিরতরে দূর হয়ে যাবে। এই মুষ্টিযোগ তন্ত্রে নিখরচায় সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
পড়াশোনায় অমনোযোগ, স্মরণশক্তিবৃদ্ধি ও বিদ্যায় সফলতা পেতে অদ্বিতীয় সরস্বতী যন্ত্রম ও সরস্বতী মন্ত্র
