অন্যান্য কিছু কার্যকরী টোটকা / Some other useful totkas

উত্তরভাদ্রপদে অশ্বত্থ গাছের মূল নিয়ে গলায় ধারণ করলে বিজয়ী হওয়া যায়৷ অশ্বত্থ গাছের নীচে বসে হনুমানজির পুজো, মঙ্গলবারে উপবাস, রাত্রিতে একলা শয়ন, ব্রহ্মাচার্য ও মন্ত্রের নিয়মিত জপ ‘ওঁ হ্রীং হনুমতে রামদুতেও নমঃ’ করলে হনুমানজির দর্শন হয়ে যায়, কিন্তু এই সাধনাতে সাধককে সাহসী, ব্রহ্মচারী, সংযমী হতে হবে৷ হনুমানজি স্বপ্ণতে এসে দর্শন অবশ্যই দেবে৷

পূনর্বসু নক্ষত্রতে ছাগলবটি বা দুধিলতা বা অজশ্রীঙ্গি মূল নিয়ে শরীরে লেপন করলে উপকার পাওয়া যায়৷

কুণ্ডলীতে চন্দ্র অশুভ হলে পরিবারিক অশান্তি, অর্থের ঘাটতি ও কার্য সঞ্চালনে অসুবিধা হয়৷ এরকম কোনও অসুবিধা হলে রবিবার রাতে শোবার সময় রুপোর গ্লাসে অল্প পরিমাণে কাঁচা দুধ রেখে মাথার কাছে রেখে শুয়ে পড়ুন৷ সোমবার সকালে এই দুধটি বাবলা গাছের নীচে রেখে আসুন ও ফল অনুভব করুন৷

যাদের বারে-বারে জ্বর আসে তাদের শোল মাছ স্পর্শ করিয়ে কোনও চৌরাস্তায় ফেলে দিলে জ্বর ভালো হয়ে যায়৷

হরিণের বাম চোখটি তাবিজের সাথে মুড়িয়ে কালো সুতোর দ্বারা নিজের ডান হাতে বাঁধার পর যে স্ত্রীর কাছে যাবেন সেই মন্ত্রমুগ্দ হয়ে যাবে৷


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *